আংশিক বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ চলছে। এ সময় সূর্যের চারপাশে থাকবে এক আগুনের বলয়। বিজ্ঞানীরা যাকে বলেন ‘রিং অব ফায়ার’।
গ্রহণের সময় সূর্যকে রক্তাক্ত আংটির মতো দেখাবে। এধরনের সূর্যগ্রহণ শেষবার মানুষ দেখেছিল ১৭২ বছর আগে।
মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানান, আড়াই ঘণ্টা ধরে চলবে এ মহাজাগতিক দৃশ্য। সূর্যকে ৯০ শতাংশের বেশি ঢেকে ফেলবে চাঁদ, যা খালি চোখেই অবলোকন করতে পারবেন বিশ্ববাসী। সূর্যগ্রহণটি বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় শুরু হয়ে দুপুর ২টা ৫ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে শেষ হবে।
আকাশ পরিষ্কার থাকলে বাংলাদেশে আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে।বাংলাদেশে আংশিক সূর্যগ্রহণ সকাল ৯টা ২মিনিটে শুরু হয়ে সম্পন্ন হবে বেলা ১২টা ৬ মিনিটে। আর সর্বোচ্চ সূর্যগ্রহণ সকাল ১০টা ২৮ মিনিটে হবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের বিজ্ঞানীরা।
১৭২ বছর পর বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ হচ্ছে। বাংলাদেশে আংশিক সূর্যগ্রহণ স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৪মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে শুরু হয়েছে। সম্পন্ন হবে ১২টা ৬ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে। এরই মধ্যে সর্বোচ্চ গ্রহণ হয়েছে সকাল ১০টা ২৮ মিনিটে। সূর্যগ্রহণটি বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৫ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে শেষ হবে।
আবহাওয়া অধিদফতরের উপ-পরিচালক আবদুর রহমান জানান, ঢাকায় সকাল ৯টা ৪ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড সূর্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। সম্পন্ন হবে ১২টা ৬ মিনিট ৪২ সেকেন্ড। কেন্দ্রীয় গ্রহণ ছিল সময় সকাল ১০টা ২৯ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে।
ময়মনসিংহে ৯টা ৬ মিনিটে শুরু হয়েছে। সম্পন্ন হবে ১২টা ৮ মিনিট ২৪ সেকেন্ডে। কেন্দ্রীয় গ্রহণ হয়েছে ১০টা ৩১ মিনিটে।
চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৮টা ৫৫ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে। সম্পন্ন হবে ১১টা ৫৮ মিনিটে। এখানে কেন্দ্রীয় গ্রহণ ছিল ১০টা ২০ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে।
সিলেটে শুরু হয়েছে ৯টা ৩৬ সেকেন্ডে, সম্পন্ন হবে ১২টা ৩ মিনিটে। কেন্দ্রীয় গ্রহণ ছিল ১০টা ২৫ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে।
বরিশালে ৯টা ২ মিনিট ১৮ সেকেন্ড শুরু হয়েছে। সম্পন্ন হবে ১২টা ৪ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে। কেন্দ্রীয় গ্রহণ ছিল ১০টা ২৭ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে।
রাজশাহীতে ৯টা ১২ মিনিট ১২ সেকেন্ডে শুরু হয়েছে। সম্পন্ন হবে ১২টা ১৪ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে। কেন্দ্রীয় গ্রহণ ছিল ১০টা ৩৭ মিনিট ১২ সেকেন্ডে।
রংপুরে ৯টা ১২ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে শুরু হয়েছে। সম্পন্ন হবে ১২টা ১৫ মিনিট ১২ সেকেন্ডে। কেন্দ্রীয় গ্রহণ ছিল ১০টা ৩৭ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে।